নিয়মিত কিসমিস খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আমাদের দেহে আয়রনের অভাব দূর করার পাশাপাশি রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিসমিস। কিন্তু শুকনো কিসমিস খাবার বদলে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায় কিসমিস আমাদের দেহে মূলত রক্তের জল পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। নিয়মিত কিসমিস ভেজানোর জলপান করলে এসিরিটি ও কোষ্টকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন ঔষুধ ছাড়াই এছাড়াও কিসমিস রিডজনদ্রো ভালো রাখে এবং কোলেস্ট্রর নিয়ন্ত্রণে রাখে। কারণ কিসমিসে আছে প্রাকৃতিক এন্ট্রি অক্জিজেন এবং ভিটামিন খনিজ উপাদান যা রোগ মুক্তির আসল কারণ। পৃথিবী প্রায় সকল দেশে কিসমিস উৎপাদন হয়ে থাকে শক্তি বর্ধক ও ক্যালোরি উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।



এজন্য কিসমিসকে শুকনো ফলে রাজা বলা হয় কীভাবে কিসমিস খেলে উপকারিতা পাবেন এবং অতিরিক্ত কিসমিস খেলে মানুষের দেহে কি ক্ষতি হতে পারে সকল তথ্য কিসমিসের তোলে ধরা হবে তাছাড়া কিসমিস খেলে কি কি অসুবিধা দেখা দিতে পারে।

 



শুকনো ফলের শ্রেণীতে কিসমিসকে অন্তর্ভুক্ত করার নিয়মঃ এতে অনেক প্রয়োজনীয় ফাইটার ক্যামিকেল প্রস্তুত রয়েছে এছাড়া ও এন্ট্রি অক্জিডেন্ট ও এন্ট্রি ব্যাক্টেরিয়া পাওয়া যায়। কিসমিস খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে যেমন এসিরিটি দূর করে বর্তমানে এসিরিটি একটি সাধারণ সমস্যা যাতে বুক থেকে পেটে অব্ধি জ্বালা পোড়া অনুভব হয়। কি রকম সমস্যা দূর করার জন্য কিসমিসের সাহায্য দিতে পারেন এতে খাড়ি অবকরণ রয়েছে যা শরীরে এসিডের পরিমান স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। 



এরজন্য সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানোর জলপান করতে পারেন এছাড়াও একটি কথা মনে রাখবেন এসিরিটির মতো সমস্যা দূর করার জন্য সারা দিনে সঠিক পরিমানে অবশ্যই জলপান করতে হবে। তবেই কিন্তু এর সুফল পাবেন রিদ্যন্ত্র ভালো রাখে নিয়মিত কিসমিস খেলে আপনার রিদ্যন্ত্র ভালো থাকবে এবং ন্যাশানাল সেন্টাল ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশনের ওয়েবসাইটের প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী কিসমিস খারাপ কোলেস্টরল এবং টাইনেকশিয়াল কমাতে সাহায্য করে যা রিদ রোগের হতে পারে এটা আমরা সবাই জানি ইরিডিয়াল বা খারাপ কোরেস্টল টাইনেকশিয়াল অতিরিক্ত পরিমানের উপস্থিত থাকলে যে কোনো সময় ৰিদ্যন্ত্রের ঝুঁকি হতে পারে। 



তাই এই সমস্যা দূর করতে সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানোর জলপান করতে পারেন। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে শুকনো ফলে স্বাস্থ্য মধ্যে কিসমিস কে উচ্চস্থান দেওয়া হয় কারণ এতে রয়েছে ফাইটার ক্যামিকেল এন্ট্রি অক্সিডেন্ট এবং এন্ট্রি ব্যাকটেরিয়া উপাদান এছাড়াও কিসমিসের প্রচুর পরিমানে খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। প্রকৃত পক্ষে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং রিদরোগের ঝুঁকি কমায়। আসলে নিয়মিত কিসমিস খেলে তা ধীরে ধীরে সোডিয়ামের পরিমান কমায় ফলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।



ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়ঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই বিশ্বাস করেন যে ডায়বেটিসের আক্লান্ত ব্যক্তিরা কিসমিস খেতে পারেন না কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে সীমিত পরিমানের কিসমিস খেলে তা ডায়বেটিসের নিয়ন্ত্রণে করতে সাহায্য করে। কারণ কিসমিসের বিভিন্ন ধারাবাহিক  বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ইন্সুরেন্স প্রতিক্রিয়া করতে সাহায্য করে ফলে এটি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে কাজ করে তবে একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন ডায়বেটিসের আক্লান্ত ব্যক্তি কখনো অতিরিক্ত পরিমানে কিসমিস খাবেন না। 

Post a Comment

Previous Post Next Post